1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

রাস্তায় লাশ পড়েছিল ৪ ঘন্টা:কেউ ছুঁয়েও দেখেনি

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২০
  • ১৩৬ Time View

দৈনিক প্রত্যয় ডেস্ক: সেন্টমার্টিনে মোহাম্মদ সলিম (৪৮) নামের এক জেলের মৃত্যু নিয়ে নানা ঘটনা ঘটেছে। বাড়ি থেকে চিকিৎসার জন্য বের হয়ে মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে দ্বীপের পশ্চিম পাড়ায় এ জেলে মারা যান। কিন্তু এ জেলের মৃতদেহটি রাস্তায় পড়েছিল টানা ৪ ঘণ্টার মতো। করোনা আক্রান্ত রোগী ভেবে কেউ যাননি পাশে।

৪ ঘণ্টা পর পুলিশের তত্ত্বাবধানে কয়েকজন জনপ্রতিনিধি জানাজা শেষে এ ব্যক্তির দাফন করেন। তবে এ দাফন কার্যেও ছিল না পাড়া প্রতিবেশী, স্বজনরা।
মোহাম্মদ সলিম পেশায় একজন জেলে। সেন্টমার্টিন পশ্চিমপাড়ার মো. হারুনুর রশিদের মালিকানাধীন ফিশিং বোটের মাঝি ছিলেন তিনি।

ফিশিং বোট মালিক হারুনুর রশিদ জানান, দীর্ঘবছর ধরে তার ফিশিং ট্রলারে মাছ ধরার কাজ করেন সলিম। তিনি মাঝে মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ায় মাছ ধরতেও যেতে পারতেন না। দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থতায় ভুগছিলেন।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবু বক্কর বলেন, সলিম অনেক দিন ধরে অসুস্থ। প্রায় সময় ডাক্তার দেখাতে টেকনাফ যেতেন। কয়েকদিন আগে তার খাবার ওষুধ শেষ হয়ে যায়। স্থানীয়ভাবে ডাক্তার দেখাতে সেন্টমার্টিন পশ্চিমপাড়া নিজ বাড়ি থেকে সলিম সকাল ৮টায় বের হন। কিছুক্ষণ পর খবর পাওয়া যায় জিনজিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্বপাশে রাস্তায় পড়ে যান তিনি। সলিমের স্ত্রী, ১ মেয়ে, ১ ছেলে রয়েছে।

টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, সলিম করোনা আক্রান্ত নন। কিন্তু এখন মানুষ মরলেই করোনায় মৃত্যু হয়েছে বলে ভয়ে আশপাশে আসে না। স্থানীয়রা করোনা আক্রান্ত ভেবে লাশটি কেউ ধরেননি। খবর পেয়ে পুলিশের তত্ত্বাবধানে সাড়ে ১২টার দিকে জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে। তারপরও যারা জানাজা ও দাফনের কাজ করেছে তাদের ১৫ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..